বিধিনিষেধের মধ্যেও নানা কারণ দেখিয়ে ঢাকায় আসছে মানুষ। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় আজ ঢাকার প্রবেশ পথগুলোতে যান ও মানুষের চলাচল ছিলো কম। রাজধানীতেও মানুষের চলাচল তুলনামূলকভাবে কম দেখা গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের জন্য নাগরিকদের সচেতনতা জরুরী। বিধিনিষেধ না মানায় গেলো সাত দিনে রাজধানীতে ৩ হাজার ৬শ ৩৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মিজানুর রহমান গাবতলি এলাকায় ফুটপাতে পান-সিগারেট বিক্রি করেন। বিধিনিষেধের শুরুর দিকে ঘরে থাকলেও, উপার্জন না থাকায় আবারো অস্থায়ী দোকান খুলে বসেছেন। একই অবস্থা কল্যাণপুরের ঝুমুরেরও।
বিধিনিষেধের অষ্টম দিনে রাজধানীর রাস্তার পাশের চায়ের দোকানগুলো খোলা দেখা গেছে। অনেককেই মাস্ক পরে চলাচল করতে দেখা যায়নি।
বিভিন্ন সড়কে যানবাহন ও মানুষের চলাচল তুলনামূলক কম ছিল। তবে নানা কারণ দেখিয়ে বাইরে বের হচ্ছে নগরবাসী। কেউ কেউ জরুরী সেবার স্টিকার লাগিয়ে ব্যক্তিগত কাজে গাড়ী ব্যবহার করছেন। রাজধানীর কিছু চেক পোস্টে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা চোখে পড়েনি।
ঢাকার প্রবেশ পথগুলো অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেকটা ফাঁকা থাকলেও, নানা প্রয়োজনে ঢাকা ফিরছেন অনেকে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের জন্য সকলকে সচেতন হওয়ার কথা বললেন।
এদিকে, যাত্রী পারাপার বন্ধ থাকলেও অন্যান্য দিনের মতো আজও বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ও দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরিতে যাত্রী পারাপার চলছে। তবে আজ ঢাকামুখী মানুষের চাপ কম ছিলো।
Leave a Reply